দর্শনীয় স্থান - Places of Interest
পঞ্চগড় জেলার প্রথম চা বাগান – First Tea Garden
গত দুই দশকে পঞ্চগড়ের সমতল ভূমির চা-শিল্পে এসেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। যেসব উঁচু জমিতে কোনো ফসল হতো না, পতিত অবস্থায় পড়ে থাকত, সেসব জমিতে চা চাষ
কাজলদীঘি – Kajal Dighi
কাজলদীঘি পঞ্চগড় জেলার অন্যতম প্রাচীন একটি দীঘি। পাড় সহ ১৭ একর জমির উপর অবস্থিত কাজলদীঘি উত্তর-দক্ষিণে লম্বা হলেও আয়তনে প্রায় বর্গকার। কাজলদীঘির দৈর্ঘ্য ২৫০মিঃ এবং
রাজার দীঘি – Rajar Dighi
বোদা বাজারের উপকণ্ঠে অবস্থিত ঐতিহাসিক এই রাজার দিঘী। পৌরাণিক যুগ থেকেই উত্তরের এই জনপদের পানি সংকটের কথা সর্বজনবিদিত। অতীতের পানি সংকট নিরসনে রাজা-মহারাজা গণ বহু
বোদা তহসিল অফিস – Boda Tax Office
পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায় কুচবিহারের মহারাজা নৃপেন্দ্র নারায়ণ ভূপ বাহাদুর-এর নায়েবের তহসিল অফিস। এখান থেকেই এই অঞ্চলের প্রজাদের খাজনা আদায় করা হতো। তহসিল অফিসটি টিন ও
ময়দানদিঘী – Moidandighi
ময়দানদিঘী পঞ্চগড় জেলার অন্যতম প্রসিদ্ধ ও স্বনামধন্য দীঘি। বোদা উপজেলা সদরে পঞ্চগড়-ঠাকুরগাঁও মহাসড়কের পাশে ময়দানদিঘী ইউনিয়নে দীঘিটির অবস্থান। ঐতিহাসিক এই দীঘির নামেই ময়দানদিঘী ইউনিয়নের নামকরণ
একাত্তর মুক্তাঞ্চল ফলক – Muktanchal Folok
মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসই মুক্ত ছিল পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া। ১৯৭১-এর ১৬ এপ্রিল পর্যন্ত মুক্ত ছিল পঞ্চগড় জেলা। ১৭ এপ্রিল পাকিস্তানি সেনারা পঞ্চগড় দখল করে নেয়। এ দিনে
ফকিরগঞ্জে শহীদদের স্মরণে ৬ টি সড়ক – Roads in Memory of Martyrs
আটোয়ারীর কেন্দ্রস্থল ফকিরগঞ্জ বাজার সংযুক্তকারী ৬ টি সড়ক মহান মুক্তিযুদ্ধের জীবন উৎসর্গকারী ৬ জন বীর মুক্তিযোদ্ধার স্মৃতিকে স্মরণীয় করে রাখতে তাঁদের নামে নামকরণ করা হয়েছে।
ডাকবাংলো নির্যাতন কেন্দ্র ও বধ্যভূমি – Dakbungalow Slaughterhouse
পঞ্চগড়ে পাকিস্তানি বাহিনীর বর্বরোচিত নির্যাতন ও হত্যাযজ্ঞের মূল স্থানটি ছিল পঞ্চগড় জেলা পরিষদে অবস্থিত ডাকবাংলো এলাকায়। ১৯ এপ্রিল থেকে ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত প্রায় প্রতিদিনই এখানে
ধাপঢুপ বধ্যভূমি – Dhapdhup Slaughterhouse
মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে পঞ্চগড় জেলার সবচেয়ে বড় গণহত্যার ঘনাটি ঘটেছিল বোদা উপজেলার পাঁচপীর ইউনিয়নের ইসলামপুর এলাকার ধাপঢুপ বিলের পাড়ে। বিলের দক্ষিণ পাড়ে ঠাঁয় দাঁড়িয়ে আছে
ডাংগীরহাট বধ্যভূমি – Dangirhat Slaughterhouse
১৯৭১ সালের ৪ আগস্ট ভোরে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার জহিরুল, কমান্ডার কালাম, কমান্ডার আনোয়ার ও কমান্ডার আসিরের নেতৃত্বে একদল মুক্তিযোদ্ধা গোয়ালপাড়া মোড়ে এম্বুসের মাধ্যমে ৩ জন পাকসেনাকে